মাশরুম : ডায়াবেটিসসহ অনেক রোগের ওষুধ
মাশরুম কেন খাবেন ?
মাশরুম খান, রোগ থেকে বাঁচুন

ওজন কমাতে মাশরুম
মাশরুম একটি ভেজষ গুণ সম্পন্ন ও সামান্য ক্যালোরিযুক্ত খাবার। এই খাবারটি কিন্তু অতিরিক্ত ওজন কমাতেও সাহায্য করে। লন্ডন ইউনিভার্সিটি অফ বাফ্যালো’র পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগ পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, পোর্টোবোলো প্রজাতির মাশরুম খাদকের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ও ওজন কমায়।
স্কুল অফ পালবিক হেলথের পুষ্টিবিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক ও প্রধান গবেষক পিটার হ্যারোভ্যাথ জানিয়েছেন, চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে মাশরুম কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। চিনি বা শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকলে স্বাভাবিকভাবেই যারা ওজন কমাতে চান তারা লাভবান হতে পারবেন।
পিটার জানিয়েছেন, আমাদের শরীরে প্রত্যেকটি কোষে শর্করা প্রয়োজন। অতিরিক্ত শর্করা শরীরের কোষগুলো গ্রহণ করতে পারেনা। ফলে অতিরিক্ত শর্করা শরীরে মেদ হিসেবে জমা হয়। আর মাশরুম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখে।
গবেষণার অংশ হিসেবে মিষ্টি পানীয়ের প্রতিক্রিয়ায় শর্করার মাত্রা কেমন থাকে তা দেখার জন্য ১৯ থেকে ২৯ বছর বয়সী ৮ জন পুরুষ ও ১০ জন নারীকে দুই সপ্তাহ ধরে ওরাল গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট পরীক্ষা করা হয়। এদের প্রত্যেককে সমান মিষ্টি তিন ধরনের পানীয় খাওয়ানো হয়। এই পানীয়ের মধ্যে ছিল ৭৫ গ্লুকোজ ড্রিঙ্ক, ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ ড্রিঙ্কের সঙ্গে ৯.৫ গ্রাম পোর্টোবেলো পাউডার, ৯.৫ গ্রাম পোর্টোবেলো পাউডারের সঙ্গে সুগন্ধী পানি।
পরীক্ষার ফল হিসেবে দেখা যায়, গ্লুকোজ ড্রিঙ্কের সঙ্গে পোর্টোবেলো পাউডার খাওয়ার ফলে রক্তে ইনসুলিনের মাত্রা কমে গেছে।
এই গবেষণার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এই পরীক্ষায় এটা স্পষ্ট যে মাশরুম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে গ্রাহকের ওজনে ভারসাম্য রাখে। তবে এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ফল পান নারীরা।
মাশরুম
- উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(এগারিকাস বিসপোরাস (AGARICUS BISPORUS) প্রজাতির মাশরুম বিশ্বের সর্বত্র চাষাবাদ করা হয়)
পরিচ্ছেদসমূহ:
- ১ প্রকারভেদ
- ২ বৈশিষ্ট্যাবলী
- ৩ পুষ্টি উপাদান
- ৪ অন্য ব্যবহার
- ৫ তথ্যসূত্র
-
৬ বহিঃসংযোগ
- ৬.১ সনাক্তকরণ
- ৬.২ গবেষণা সমিতি
প্রকারভেদ
- এগারিক্স - একাধারে এ জাতীয় মাশরুম খাবার উপযোগী বা ভক্ষণযোগ্য, বিষাক্ত এবং মাদক প্রকৃতির হয়ে থাকে।
- বোলেটস/Boletes - এই গ্রুপের আধিকাংশই ভক্ষণযোগ্য এবং অনেকের কাছে সুস্বাদুকর খাদ্যরূপে বিবেচনা হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে Borofutus (বড়ফুটুস) নামের একটি গণের/জেনাসের মাশরুম প্রথমবারের মতো ২০১২ সালে আবিস্কৃত হয়েছে এবং এটি Borofutus dhakanus (বড়ফুটুস ঢাকানুস) নামে প্রকাশ হয়েছে।[৫]
- ব্র্যাকেট ফাঙ্গি
- চান্টারেলেস - ভক্ষণযোগ্য।
- কোরাল ফাঙ্গি - ভক্ষণযোগ্য।
- কাপ ফাঙ্গি - সচরাচর খাবার উপযোগী।
- জেলি ফাঙ্গি - সচরাচর খাবার উপযোগী হলেও খেতে তেমন সুস্বাদু নয়।
- পলিপোরেস - বোলেটেসের অনুরূপ অর্থাৎ ভক্ষণযোগ্য এবং অনেক লোকের কাছে সুস্বাদুকর খাদ্যরূপে বিবেচিত।
- সাইকেডেলিক - এটি শ্রুমস নামেও পরিচিত।
- পাফবলস - সচরাচর খাবার উপযোগী।
- স্টিঙ্কহর্নস - খাবার উপযোগী হলেও গন্ধ তেমন চমকপ্রদ নয়।
- টুথ ফাঙ্গি
বৈশিষ্ট্যাবলী
মাশরুম বৃত্তান্ত……
আপু তুমি যে ব্যাঙের ছাতা বানাও, আমাকে দেখাবে? পাঁচ বছরের রাফাতের কথা শুনে মনে মনেই হাসল সায়রা। ছোটকালে মাটিতে গজানো ওপরে ছাদ আর নিচে বাটওয়ালা ছাতার মত রঙ-বেরঙের অদ্ভুত বস্তুগুলোকে সেও ব্যাঙের ছাতাই ভাবতো ব্যাঙরাও বুঝি সর্দি হওয়ার ভয়ে বৃষ্টির সময় এই ছাতাগুলোর নিচেই আশ্রয় নেয়। নিজের ঘরের ছোট্ট একটা জায়গায় প্রায় ছয় মাস ধরে মাশরুম চাষ করছে সায়রা । তার এ কাজকর্মে পরিবারের সদস্যরাও প্রথম প্রথম খুব অবাক হয়েছিল। ফুলের গাছ, ফলের গাছ, বাহারি পাতাবাহার এমনকি ক্যাকটাস হলেও একটা কথা ছিল। এসব রেখে মাশরুমই কেন? কিইবা এমন এর মাহাত্ম্য?
চলুন তবে মাশরুম নামের এই অদ্ভুত বস্তুটার মাহাত্ম্য সম্পর্কে একটু জেনে আসি।
ছত্রাক জগত বা কিংডমের উচ্চতর শ্রেণীর সদস্য মাশরুম। এদের ওপরের ছাতার মত অংশ, যেটা আমরা দেখতে পাই, তাকে বিজ্ঞানীরা বলেন ফ্রুটিং বডি আর মাটির নিচে অবস্থান করে গাছের শিকড় সদৃশ মাইসেলিয়াম।
মাশরুমকে মানুষ চিনেছে আজ অনেক দিন হলো। চাইনিজ এবং মিশরীয়রাই মূলত সর্বপ্রথম মাশরুমের গুণাগুণ সম্পর্কে অবহিত হয়। প্রাচীন মিশরের রাজকীয় পরিবারের সদস্যরা মাশরুমকে খাদ্যতালিকায় রাখত রাজকীয় খাদ্য হিসেবে। তাদের বিশ্বাস ছিল, এতে আছে অমরত্ব লাভের উপাদান । সবুজ মাঠে বা গহীন বনে গজিয়ে ওঠা বৃত্তাকারে সাজানো মাশরুমগুলো স্বর্গ থেকে নেমে আসা পরীদের নৃত্যের পদচিহ্ন অনুসারেই তৈরি হয়েছে- প্রাচীনকালের লোকদের এই ধারণা অনুসারে এসব মাশরুম চক্রের নাম দেওয়া হয় fairy ring।
মাশরুমে রয়েছে মানুষের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় উন্নতমানের আমিষ, শর্করা, ভিটামিন, খনিজ লবণ ও ফাইবার। দেহের জন্য ক্ষতিকর চর্বি ও অতিরিক্ত ক্যালরি এতে অত্যন্ত কম পরিমাণে থাকে । মাশরুমে উপস্থিত ফাইবার দেহে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে মেদভূড়ি ও উচ্চরক্তচাপের সম্ভাবনা অনেকাংশে রোধ করে। এসব ছাড়াও দেহের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও দেহকোষ কর্মক্ষম রাখার অন্যতম উপাদান পটাশিয়ামও যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে মাশরুমে।
বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতেও মাশরুম ব্যবহৃত হয়, যেমন এর ছত্রাক, ভাইরাস ও প্রোটোজোয়া বিরোধী ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক। বিভিন্ন মাশরুমের ক্যান্সারবিরোধী জিনকে কাজে লাগানো হচ্ছে ক্যান্সার চিকিৎসা ও ক্যান্সার রোগীদের আয়ু বৃদ্ধির কাজে। ডায়াবেটিস রোগীদের hyperglycemia বা রক্তে অতিরিক্ত গ্লুকোজের পরিমাণ কমাতে পারে মাশরুম।
পরিবেশ দূষণ রোধেও মাশরুমের ভূমিকা অনন্য । বিভিন্ন প্রজাতির মাশরুম তেল বা পেট্রোলিয়াম হাইড্রোকার্বনকে বিশ্লেষণ করে পরিবেশবান্ধব উপাদান তৈরি করতে পারে। এ ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে তেল দ্বারা দূষিত পানিকে খুব অল্প খরচেই পরিশোধন করা সম্ভব। এমনকি রাসায়নিক কীটনাশকের পরিবর্তে প্রাকৃতিক কীটনাশক হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে মাশরুমকে। খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ও ডিটারজেন্ট তৈরিতেও ব্যবহৃত হয় মাশরুম।
এ তো গেল মাশরুমের সাধারণ গুণাবলি, এর কিছু তাক-লাগানো বৈশিষ্ট্যও আছে। পৃথিবীতে প্রায় ৭০ ধরণের মাশরুম আছে যারা আক্ষরিক অর্থেই রাতের ঘুটঘুটে অন্ধকারে আলো ছড়াতে সক্ষম। ১৮৪০ সালে ব্রাজিলে পাওয়া flor-de-coco এর আলো এতটাই তীব্র যে সেই আলোতে অনায়াসে বইপত্র পড়া যায়।
সব মাশরুমই যে আমাদের জন্য উপকারী, তা কিন্তু নয়। বিষাক্ত মাশরুম খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলে তা মৃত্যুর কারণও হতে পারে। প্রাচীন ঐতিহাসিকদের মতে, রোম সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট ক্লদিয়াসকে তার স্ত্রী আগ্রিপ্পিনা বিষাক্ত মাশরুম খাইয়ে হত্যা করেছিল। বিষাক্ত মাশরুম সনাক্তকরণের বিভিন্ন উপায় আগে প্রচলিত ছিল। রূপার চামচ দিয়ে রান্না করার সময় চামচটি কালো হয়েগেলে ধরে নেওয়া হত মাশরুমটি বিষাক্ত। তবে পূর্বের এই পদ্ধতিগুলোর কোনটিই এখন আর প্রচলিত নেই।বিশেষজ্ঞ ব্যতীত আমাদের মত সাধারণ মানুষের পক্ষে বিষাক্ত মাশরুম আর খাদ্যোপযোগী মাশরুমের মধ্যে পার্থক্য করা মুশকিলই বটে।
ভোজনবিলাসী বলে আমরা বাঙালিরা বেশ পরিচিত- পেটের ক্ষিদে মিটলেই আমরা সন্তুষ্ট। কী খাচ্ছি- তার পুষ্টিগুণই বা কতটুকু, তা দেহের উলটো ক্ষতি করছে কিনা- তা নিয়ে আমরা মোটেও মাথা ঘামাই না। তাই হয়ত উনিশ শতকে কবিগুরু তার কবিতায় আমাদের কটাক্ষ করে বলেছিলেন- “মাথায় ছোট বহরে বড়, বাঙালি সন্তান” মাশরুমের অন্যান্য উপকারী দিক বাদ দিয়ে যদি শুধুমাত্র খাদ্যগুণের কথাই ধরা হয়, তাও কিন্তু ব্যাপক। শুধু তাই নয়,পর্যাপ্ত পরিমাণে আর্দ্রতা, তাপমাত্রা আর আলোর ব্যবস্থা থাকলে অল্প খরচে ঘরোয়া পরিবেশেই, কাঠের গুঁড়া আর খড়কুটোতেও এদের উৎপাদন করা সম্ভব। তাই পুষ্টিগুণের কথা চিন্তা করে হলেও যদি মাশরুমকে খাদ্য তালিকায় স্থান দেওয়া যায় তাহলে একদিকে যেমন দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, অন্যদিকে বহরে বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকিও কমে যায় অনেকাংশেই।
মাশরুম থেকে তৈরী খাদ্য

ক) মাশরুম সবজি
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | শুকনো মাশরুম | ২০ গ্রাম | ||
২ | আলু | ১টি (৫০ গ্রাম) | ||
৩ | মটরশুটি | ১২০ গ্রাম | ||
৪ | টমেটো | ১৫০ গ্রাম | ||
৫ | পেঁয়াজ | ১০০ গ্রাম | ||
৬ | আদা | ১০ গ্রাম | ||
৭ | রসুন | ২ থেকে ৩ টি কোয়া | ||
৮ | তেল | ১ থেকে ২ চামচ | ||
৯ | অন্যমসলা, লবণ | প্রয়োজনমত | ||
রান্না প্রণালী
খ) মাশরুম বিরিয়াণী
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | পোলাউর চাল | ১৫০ গ্রাম | ||
২ | মাশরুম | ১০০ গ্রাম | ||
৩ | গাজর | ৫০ গ্রাম | ||
৪ | মটরশুটি | ৫০ গ্রাম | ||
৫ | ফুলকপি | ৫০ গ্রাম | ||
৬ | পেঁয়াজ | ১০০ গ্রাম | ||
৭ | ধনেপাতা | ২৫ গ্রাম | ||
৮ | রসুন | ৫ গ্রাম | ||
৯ | আদা | ৫ গ্রাম | ||
১০ | কাঁচা মরিচ | ৫ গ্রাম | ||
১১ | টক দই | ৫০ গ্রাম | ||
১২ | তেল/মাখন | ৫০ গ্রাম | ||
১৩ | অন্যমসলা, লবণ, পানি | প্রয়োজনমত | ||
রান্না প্রণালী
গ) মাশরুম ফ্রাই
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | মাশরুম | ১০ থেকে ১২টি | ||
২ | ডিম | ১ টি | ||
৩ | বেসন | ১ থেকে ২ টেবিল চামচ | ||
৪ | লবণ, গোল মরিচ গুড়া, সয়াবিন তেল | পরিমাণ মত | ||
রান্না প্রণালী
ঘ) মাশরুম হালিম
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | মুগ ডাল | ১২৫ গ্রাম | ||
২ | মসুর ডাল | ২৫০ গ্রাম | ||
৩ | ছোলার ডাল | ১২৫ গ্রাম | ||
৪ | মাশরুম তাজা | ৫০০ গ্রাম (শুকনো হলে ৫০ গ্রাম) | ||
৫ | পেঁয়াজ কুঁচি, আদা, রসুন, জিরার গুড়া, হলুদের গুড়া, তেজপাতা, লবণ ও পানি | পরিমাণ মত | ||
রান্না প্রণালী
ঙ) চিকেন মাশরুম স্যুপ
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | মাশরুম | ২৫০ গ্রাম | ||
২ | পেঁয়াজ | ২টি | ||
৩ | মুরগীর স্টক | ৪ কাপ | ||
৪ | পানি | ৩ কাপ | ||
৫ | কর্নফ্লাওয়ার | ১ কাপ | ||
৬ | বাটার অয়েল | ২০ গ্রাম | ||
৭ | আদা | ২৫ গ্রাম | ||
৮ | লবণ, টেস্টিং সল্ট | পরিমাণ মত | ||
রান্না প্রণালী
চ) মাশরুম চিংড়ি
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | মাশরুম | ৫০ গ্রাম | ||
২ | মাঝারি ধরণের চিংড়ি | ২০০ গ্রাম | ||
৩ | পেঁয়াজ , মরিচ, লবণ, আদা, হলুদ, সয়াবিন তেল | পরিমাণ মত | ||
রান্না প্রণালী
ছ) মাশরুম স্যান্ডউইচ
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | মাশরুম | ৫০ গ্রাম | ||
২ | বাটার | ৫০ গ্রাম | ||
৩ | পেঁয়াজ, লবণ | পরিমাণ মত | ||
৪ | পাউরুটি | ১টি | ||
রান্না প্রণালী
জ) মাশরুম ওমলেট
ক্রমিক নং | উপকরণ | পরিমাণ | ||
১ | মাশরুম | ১০০ গ্রাম | ||
২ | বাটার | ১৫ গ্রাম | ||
৩ | ডিম | ২টি | ||
৪ | দুধ | ১ থেকে ২ কাপ | ||
৫ | লবণ ও মরিচ গুড়া | পরিমাণ মত | ||
রান্না প্রণালী
মাশরুমের আচার
Spicy mushroom fried rice মসলাযুক্ত মাশরুম ভাজা ভাত !!!



Prep Time: 30 minutes. সংগ্রহ সময়: ৩০ মিনিট.
Cook Time: 30 minutes. রান্নার সময়: ৩০ মিনিট.
Total Time: 60 minutes. মোট সময়: ৬০ মিনিট
Ingredients: উপকরন:
- 1/4 kg mushrooms, cut into small size. ছোট আকার টুকরো ১/৪ কেজি মাশরুম,.
- 1 tbs ginger,garlic chopped ১ টে; চামচ আদা, রসুন কুটা .
- 1 tsp coriander powder. ১ চা চামচ ধনে গুঁড়া.
- 1 tsp cumin powder. ১ চা চামচ জিরা গুঁড়া.
- 1 tsp all spices (garam masala) powder. ১ চা চামচ সব মশলা গুঁড়া.
- 1/2 cup soy sauce. ১/২ কাপ সয়াসস.
- Salt to taste. লবণ স্বাদ মত.
- 2 large onion, large sliced. ২ টি বড় পেঁয়াজ বড় টুকরা করা.
- 3/4 kg cooked basmati rice. ৩/৪ কেজি বাসমতী চালের ভাত.
- 100 g butter. মাখন ১০০ গ্রাম.
- Sugar-1 tea spoon. চিনি ১ চা চামচ.
- Green chili 10, slice. ১০ টি কাঁচা মরিচ ফালি.
- 1/2 cup coriander leaves.১ /২ কাপ ধনে পাতা.

2. Add chili, mushroom, onion, sugar, salt. কাঁচা মরিচ, মাশরুম, পেঁয়াজ, চিনি, লবণ যোগ করুন.

3. Give a nice stir and cook for two mins. একটা চমৎকার নড়া দিন এবং দুই মিনিট জন্য রান্না করা.


5. Saute till the onions begin to turn a pale golden brown in color. পেঁয়াজ সাঁতলান রঙের একটি ফ্যাকাশে সুবর্ণ বাদামী রং না হওয়া পর্যন্ত নাড়া চালু রাখুন

6. Now add boiled rice, then lift the pot 2-3 times like saute. Don’t use any spoon. এখন সেদ্ধ চাল, দিয়ে তারপর পাত্র টি কে দুই পাশে ধরে ভাল করে ঝাকিয়ে বা সাঁতলানো মত ২-৩ বার করে নিন. কোন চামচ ব্যবহার করবেন না.


7. Add coriander leaves then lift the pot 2-3 times like saute or mix evenly. ধনে পাতা দিয়ে তারপর পাত্র টি কে দুই পাশে ধরে ভাল করে ঝাকিয়ে বা সাঁতলানো মত ২-৩ বার করে নিন বা সমানভাবে মিশিয়ে নিন.


8. Your mushroom fried rice is ready to eat. Serve with yogurt salad and tomato gravy. আপনার মটন বিরিয়ানি প্রস্তুত. দই সালাদ এবং টমেটো ঝুলের সঙ্গে পরিবেশন করুন.